ক্রিপ্টো প্রিসেল সম্পর্কে জানুন এবং কেন বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ দেওয়া উচিত

অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রকল্প প্রি-সেল নামের একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে টোকেন বিক্রি শুরু করে। এই ধাপে তারা আগ্রহী বিনিয়োগকারীদেরকে একটি নির্দিষ্ট দামে টোকেন কিনে নেওয়ার সুযোগ দেয়, যা মূলত ICO (Initial Coin Offering) শুরু হওয়ার আগেই হয়ে থাকে। এই ধরনের প্রি-সেল পর্যায়ে সাধারণত টোকেনের দাম কম থাকে, কারণ প্রকল্পটি তখনো প্রাথমিক অবস্থায় থাকে এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে বিনিয়োগ করা হয়।

Jun 1, 2025 - 16:20
Jun 1, 2025 - 16:38
 0  5
ক্রিপ্টো প্রিসেল সম্পর্কে জানুন এবং কেন বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ দেওয়া উচিত

অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রকল্প প্রি-সেল নামের একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে টোকেন বিক্রি শুরু করে। এই ধাপে তারা আগ্রহী বিনিয়োগকারীদেরকে একটি নির্দিষ্ট দামে টোকেন কিনে নেওয়ার সুযোগ দেয়, যা মূলত ICO (Initial Coin Offering) শুরু হওয়ার আগেই হয়ে থাকে। এই ধরনের প্রি-সেল পর্যায়ে সাধারণত টোকেনের দাম কম থাকে, কারণ প্রকল্পটি তখনো প্রাথমিক অবস্থায় থাকে এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে বিনিয়োগ করা হয়।

ক্রিপ্টো প্রিসেল সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকলে আপনি সেইসব সুযোগ সহজেই ধরতে পারবেন, যেগুলো ভবিষ্যতে বড় মুনাফার সম্ভাবনা রাখে। প্রকল্পটি সফল হলে অনেক সময় এই ধরনের প্রিসেল থেকেই  অনেক বিনিয়োগকারী বিশাল মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হন।

এই প্রবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে জানবো ক্রিপ্টো প্রিসেল আসলে কী, এটি কীভাবে কাজ করে, এই প্রক্রিয়ার সম্ভাব্য সুবিধা ও ঝুঁকি সম্পর্কে এবং বর্তমানে আলোচিত কিছু প্রিসেল প্রকল্প ।

ক্রিপ্টো প্রিসেল কী?

ক্রিপ্টো প্রিসেলকে সহজভাবে বোঝাতে গেলে একে তুলনা করা যায় আপনার প্রিয় কোনো কনসার্ট বা খেলার টিকিট আগেভাগে সংগ্রহ করার সুযোগের সাথে। যখন সবাই  টিকিট কিনতে পারেনি, তখন আপনি  তার আগেই পেয়ে গেলেন। ঠিক তেমনি, একটি ক্রিপ্টো প্রকল্প যখন প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে, তখন তারা আগ্রহী ব্যক্তিদের কাছে নির্দিষ্ট মূল্যে টোকেন বিক্রি করে, যেন প্রকল্পটি উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করতে পারে। এই ধরনের প্রাথমিক অর্থ সংগ্রহের কৌশলকে টোকেন প্রিসেল বা ক্রিপ্টো প্রিসেল বলা হয়।

প্রিসেলে সাধারণত বিভিন্ন শর্ত ও সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। কেউ কেউ শুধুমাত্র আমন্ত্রিত বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি খুলে দেয়, যাকে প্রাইভেট প্রিসেল বলা হয়, আবার কেউ কেউ সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়, যেটি পাবলিক প্রিসেল হিসেবে পরিচিত। এই ধাপে বিনিয়োগকারীরা টোকেন কিনে রাখেন ভবিষ্যতের লাভের আশায়, আর প্রকল্পটির ডেভেলপাররা তাদের উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যান।

যদি এই প্রিসেল পরিকল্পনা অনুযায়ী সম্পন্ন হয় এবং প্রকল্পটি ভবিষ্যতে সফল হয়, তাহলে উভয় পক্ষই লাভবান হয়। বিনিয়োগকারীরা যেসব টোকেন কিনেছেন, সেগুলোর মূল্য অনেক গুণ বাড়তে পারে, আর ডেভেলপাররা প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য অর্থায়ন পান। অনেক সময় প্রিসেলের মাধ্যমে বাজারে আগ্রহ তৈরি করে ICO-এর সময় টোকেনের দাম আরও বেশি করার কৌশলও নেওয়া হয়।

ক্রিপ্টো প্রিসেল কীভাবে কাজ করে?

ক্রিপ্টো প্রিসেল সাধারণত ক্রিপ্টো লঞ্চপ্যাড নামের কিছু নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়। এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে ব্যবহারকারীরা তাদের ক্রিপ্টো ওয়ালেট সংযুক্ত করেন এবং একটি নির্দিষ্ট তালিকাভুক্ত ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে টোকেন কেনার জন্য অর্থ প্রদান করেন। এটি করতে হলে আগে থেকে ওই প্ল্যাটফর্মের শর্ত মেনে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে রাখতে হয়।

প্রিসেল টোকেনগুলি বিনিয়োগকারীর ওয়ালেটে সরাসরি পাঠানো হতে পারে, আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রকল্পের ওয়েবসাইটে ‘দাবি করে নেওয়ার’ (Claim) অপশন দেওয়া হয়, যা প্রকল্পটি এক্সচেঞ্জে চালু হওয়ার কাছাকাছি সময়ে সক্রিয় হয়।

 

প্রায় সব আধুনিক প্রিসেলেই ব্লকচেইন-ভিত্তিক স্মার্ট কন্ট্রাক্ট ব্যবহার করা হয়। এই কন্ট্রাক্টগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে তহবিল গ্রহণ ও বন্টনের কাজ করে। একটি প্রকল্পের শ্বেতপত্রে নির্দিষ্ট করে লেখা থাকে কোন কোন খাতে যেমন ডেভেলপমেন্ট, মার্কেটিং, অথবা লিকুইডিটি পুলে তহবিলের কত শতাংশ পাবে। এই ওয়ালেটগুলো প্রকল্পের নিরবচ্ছিন্ন কাজ এবং দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

ক্রিপ্টো প্রিসেলের সুবিধা সম্ভাবনা

ক্রিপ্টো প্রিসেল প্রকল্পগুলোতে বিনিয়োগের বেশ কিছু আকর্ষণীয় সুবিধা রয়েছে। সঠিক সময়ে এবং সঠিক প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে পারলে একজন বিনিয়োগকারী অনেক বড় লাভ করতে পারেন। চলুন দেখে নিই এই প্রক্রিয়ার প্রধান সুবিধাগুলো কী কী:

. কম দামে টোকেন কেনার সুযোগ:


প্রিসেল পর্যায়ে সাধারণত টোকেনের দাম খুব কম থাকে, কারণ তখন প্রকল্পটি এখনো প্রাথমিক অবস্থায় থাকে এবং বিনিয়োগের ঝুঁকি তুলনামূলক বেশি থাকে। কিন্তু যদি প্রকল্পটি সফল হয়, তাহলে এই কম দামে কেনা টোকেন ভবিষ্যতে অনেক গুণ মূল্য পেতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে টোকেনের মূল্য কয়েক গুণ থেকে শুরু করে শতগুণ পর্যন্তও বাড়তে দেখা গেছে।

. সম্ভাবনাময় প্রকল্পে আগে থেকেই অংশগ্রহণ:


প্রিসেলের মাধ্যমে একজন বিনিয়োগকারী একটি নতুন এবং সম্ভাবনাময় প্রকল্পে শুরুর দিকেই জড়িয়ে পড়ার সুযোগ পান। এটি শুধু আর্থিক দিক থেকে নয়, প্রকল্পের ভবিষ্যৎ গঠনে মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রেও সহায়ক হতে পারে। অনেক প্রজেক্ট তাদের প্রথম দিকের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ বোনাস বা প্রায়োরিটি সুবিধাও দিয়ে থাকে।

. প্রজেক্টের সম্প্রদায়ের অংশ হওয়া:


প্রিসেলে অংশগ্রহণকারীরা প্রায়শই প্রকল্পটির কমিউনিটির প্রথম সদস্যদের একজন হয়ে যান। এর ফলে তারা প্রজেক্টের আপডেট, পরিবর্তন সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় আরও ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত থাকতে পারেন। এটি ভবিষ্যতে টোকেনধারীদের জন্য নানা ধরনের ইনসেনটিভ বা গভার্নেন্স অধিকার আনতে পারে।

৪. বোনাস ও রিওয়ার্ড প্রোগ্রাম:


অনেক প্রিসেল প্রকল্পই তাদের প্রাথমিক বিনিয়োগকারীদের জন্য অতিরিক্ত টোকেন বা বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকে। এগুলো ভবিষ্যতে ভালো মূল্য দিতে পারে। কখনো কখনো রেফারেল প্রোগ্রাম, এয়ারড্রপ বা লয়াল্টি বোনাসের মতো উদ্যোগও নেওয়া হয়।

ক্রিপ্টো প্রিসেলের ঝুঁকি সতর্কতা

যদিও প্রিসেল বিনিয়োগে বড় মুনাফার সুযোগ থাকে, কিন্তু এর সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকিও জড়িত। অজ্ঞাতসারে বা যাচাই ছাড়া বিনিয়োগ করলে অর্থনৈতিক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। নিচে এই ধরনের বিনিয়োগের প্রধান ঝুঁকিগুলো আলোচনা করা হলো:

. প্রকল্প ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা:


সব প্রজেক্ট সফল হবে এমন নিশ্চয়তা নেই। অনেক সময় একটি প্রকল্পের আইডিয়া খুব ভালো হলেও বাস্তবায়নের পর্যায়ে তা ব্যর্থ হতে পারে। এর ফলে টোকেনের মূল্য শূন্যতে চলে যেতে পারে এবং বিনিয়োগকারীরা তাদের মূলধন হারাতে পারেন।

. স্ক্যাম বা প্রতারণামূলক প্রকল্প:


ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে প্রতারণার ঘটনা মোটেই অস্বাভাবিক নয়। অনেক স্ক্যাম প্রকল্প প্রিসেলের নামে টাকা তুলেই উধাও হয়ে যায়। বিশেষ করে যদি কোনো প্রকল্পের ডেভেলপার টিম অজানা হয়, শ্বেতপত্রে বিস্তারিত না থাকে বা প্রমাণযোগ্য বাস্তব অগ্রগতি না থাকে, তাহলে সতর্ক হওয়া জরুরি।

. তরলতার অভাব:


প্রিসেল টোকেনগুলো অনেক সময় এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হতে অনেক দেরি করে অথবা খুব সীমিতভাবে লেনদেনযোগ্য হয়। ফলে আপনি চাইলেও সহজে বিক্রি করতে পারবেন না, যার কারণে আপনি আপনার মূলধন আটকে ফেলতে পারেন।

. দাম ওঠানামা বাজার অনিশ্চয়তা:


প্রথম দিকে মূল্য কম হলেও বাজারে এক্সচেঞ্জে আসার পর অনেক টোকেনের দাম আচমকা পড়ে যায়। একদিকে যেমন FOMO (Fear of Missing Out) তৈরি হয়, অন্যদিকে অনেকেই দ্রুত বিক্রি করে দিতে চায়ফলে টোকেনের দাম হঠাৎ নেমে যেতে পারে।

. নিয়ন্ত্রক বাধা:


অনেক দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি এখনো সুস্পষ্টভাবে নীতিমালা নেই। যে কোনো সময় সরকার কোনো নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারে, যা প্রিসেল বা ICO- ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

 কিছু প্রিসেল টোকেনের তালিকা

বর্তমানে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রিসেল-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলো বাজারে নতুন ক্রিপ্টো প্রকল্পকে সামনে আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। Gate.io, Huobi Prime এবং Binance Launchpad হচ্ছে এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত নাম। এই প্ল্যাটফর্মগুলো প্রাথমিক এক্সচেঞ্জ অফারিং (IEO) এর মাধ্যমে নতুন প্রকল্পের জন্য অর্থ সংগ্রহের ব্যবস্থা সহজ করে তোলে।

নিচে কয়েকটি আলোচিত প্রিসেল প্রকল্প সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো:

 ১. লাইটচেইন এআই (LCAI):

এই প্রকল্পটি প্রুফ অফ ইন্টেলিজেন্স (POI) নামে একটি নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। এটি এমন একটি পদ্ধতি যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কাজ—যেমন মডেল প্রশিক্ষণ বা ইনফারেন্স—সম্পাদনের জন্য নোডগুলোকে পুরস্কৃত করে। এটি প্রচলিত প্রুফ অফ ওয়ার্ক বা প্রুফ অফ স্টেক পদ্ধতির চেয়ে অনেক বেশি এআই-কেন্দ্রিক। তাদের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, তারা ইতিমধ্যে $১৯.৫ মিলিয়ন তহবিল সংগ্রহ করেছে এবং প্রিসেল পর্বের অর্ধেকেরও বেশি অতিক্রম করেছে। টোকেনের বর্তমান মূল্য $০.০০৭১২৫।

২. Web3Twenty

Web3Twenty হলো একটি বিকেন্দ্রীকৃত ইকোসিস্টেম, যা 3Twenty Coin -এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এটি আধুনিক Web3 প্রযুক্তিনির্ভর বিভিন্ন সমাধান প্রদান করে, যার মধ্যে পেমেন্ট গেটওয়ে, ডিফাই (DeFi) টুলস এবং NFT প্ল্যাটফর্ম রয়েছে।

এই প্রকল্পে তিনটি ধাপে একটি বিশেষ প্রিসেল রাখা হয়েছে, যেখানে টোকেনের দাম ধাপে ধাপে বাড়বে—প্রথম ধাপে $0.01, দ্বিতীয় ধাপে $0.02 এবং তৃতীয় ধাপে $0.03 পর্যন্ত যাবে। ফলে যারা শুরুতেই বিনিয়োগ করবেন, তারা ভবিষ্যতে লাভবান হওয়ার বড় সুযোগ পেতে পারেন।

প্রকল্পটির একটি ব্যতিক্রমধর্মী তিন-স্তরের রেফারেল প্রোগ্রাম রয়েছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সাথে সাথেই USDT রিওয়ার্ড পেয়ে যাবেন। এছাড়াও, ভবিষ্যতে চালু হতে যাওয়া 3Twenty Smart Chain লেনদেনের গতি ও স্কেলেবিলিটি অনেক বাড়িয়ে দেবে।

এই প্রকল্পটি বিশেষভাবে উপযোগী তাদের জন্য, যারা ক্রিপ্টোতে বিনিয়োগ করতে চান বা Web3 ভিত্তিক প্রযুক্তিতে শুরুতেই যুক্ত হয়ে এগিয়ে যেতে চান, একটি কমিউনিটি-চালিত ইকোসিস্টেমের মাধ্যমে।

৩. PepeX:

PepeX হলো একটি AI চালিত লঞ্চপ্যাড, যা বিশেষভাবে টোকেন তৈরিকে সহজ করেছে। এই প্ল্যাটফর্মে মাত্র ৫ মিনিটে একটি টোকেন তৈরি করা যায় এবং নতুন বাজার তৈরি করাও সম্ভব। তারা দাবি করছে যে ব্যবহারকারীরা এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে দ্রুত আসন্ন ক্রিপ্টো স্টার্টআপে অংশ নিতে পারবেন। লেখার সময় পর্যন্ত এই প্রকল্পটি \$১.৭ মিলিয়নের মধ্যে প্রায় \$১.৫ মিলিয়ন সংগ্রহ করেছে এবং টোকেনের বর্তমান মূল্য $০.০২৪৩, যা পরবর্তী ধাপে বেড়ে \$০.০২৫৫ হবে।

উপসংহার

ক্রিপ্টো প্রিসেল একদিকে যেমন একটি আকর্ষনীয় ও  লাভজনক বিনিয়োগের সুযোগ হতে পারে, অন্যদিকে এটি একটি উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রও বটে। আপনি যদি এই খাতে বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে ভালোভাবে গবেষণা, প্রকল্প যাচাই এবং মার্কেট বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

বিশেষ করে প্রকল্পের শ্বেতপত্র, ডেভেলপার টিম, রোডম্যাপ, এবং টোকেনের ইউটিলিটি (ব্যবহারযোগ্যতা) ভালোভাবে যাচাই করুন। সেই সাথে নিশ্চিত করুন যে প্ল্যাটফর্মটি বিশ্বাসযোগ্য এবং স্বচ্ছভাবে এর লেনদেন পরিচালনা করছে।

বিনিয়োগ করার আগে মনে রাখবেন লোভে নয়, বিবেচনায় কাজ করুন।

 

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow

J. B. CK As a Content Writer specializing in blockchain and a range of other topics, I bring proven expertise in crafting engaging, search engine-optimized content. Since May 2023, I have been working at Edulife Agency, a well-known company in Bangladesh, where I create content that boosts organic traffic and drives higher visibility on search engines. In addition to content writing, I specialize in on-page SEO and keyword research. By leveraging tools like Yoast and Rank Math SEO plugins, I optimize websites to ensure they rank higher and perform better in search engine results. My expertise covers a wide range of SEO services, including keyword research, meta tag optimization, internal and external link building, content and image optimization, and more.